রহমান মৃধা, সুইডেন থেকে :
মহামারি এসেছিল দুই হাজার উনিশ সালে,
নাম তার দিয়েছিল কোভিড নাইন্টিন।
মড়ক পড়েছিল গোটা বিশ্বে,
ভয়ে সব ঘরে ছিল মৃত্যুর সময় গুনছিল,
কে মরে কে বাঁচে জানার উপায় ছিল না।
গোটাবিশ্ব মিলে একসঙ্গে সবাই কাজ করে,
ভাবিতে পারেনি কেউ সত্বর ভ্যাকসিন তৈরি হবে।
হঠাৎ যখন রোগ প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ শুরু হলো,
বিশ্ববাসী কিছুটা স্বস্তি পেল।
নতুন করে মানুষ স্বপ্ন দেখার সাহস পেলো,
বেঁচে থাকার সাধ হলো।
দুই বছর না যেতে নতুন যুদ্ধ শুরু হলো,
কে মরে কে বাঁচে তার কোনো ঠিক নাই।
কীভাবে পারলো পুতিন এমন একটি কাজ করতে?
ভাবনার শেষ নেই গোটা বিশ্বের মানুষের!
তেল থেকে শুরু করে পানির দাম বেড়েছে,
ব্যাংকের ঋণ শোধ করা এখন মুশকিল হয়েছে।
ঋণের বোঝা বেড়ে পাঁচগুণ হয়েছে।
শীতের এই অন্ধকারে কী হবে গরিবের?
চলবে কিভাবে ভাবছে না কেউ,
পুঁজিবাদীরা যা বলে করতে হবে সেটা।
পুতিন যা করছে সারা পৃথিবী দেখছে,
বাইডেনের কাজ কর্ম অসহ্য লাগছে।
কিছুই কি করার নেই আমাদের নিজেদের?
এটাই এখন প্রশ্ন বিশ্ববাসীর কাছে?
কী করবো কী বলবো ভাবছি একা বসে!